৩৭শ’ কোটি টাকা লুটপাটে জড়িত বাংলাদেশ ব্যাংকের পাঁচ ডেপুটি গভর্নরসহ দায়ীদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে, তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।
মঙ্গলবার বিচারপতি মো. নজরল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াত সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে জেনে বিষয়টি আদালতকে জানাতে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রতি এ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আদেশের জন্য আগামী ২৭ অক্টোবর দিন রেখেছেন আদালত।
আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান ও রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।
‘৩৭শ কোটি টাকা লুটপাটে দায়ী পাঁচ ডেপুটি গভর্নর’ শিরোনামে একটি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন পড়ে শোনানো হয়। গতকাল ১৬ অক্টোবর প্রকাশিত ঐ প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি লিমিটেড (বিআইএফসি) ও ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডে (আইএলএফএসএল) আর্থিক কেলেঙ্কারির ঘটনায় দায় রয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক পাঁচ ডেপুটি গভর্নরসহ ২৪৯ কর্মকর্তার।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তিনটি বিভাগের এ কর্মকর্তাদের যোগসাজশে বিপুল পরিমাণ অর্থ লুট করেছেন আলোচিত প্রশান্ত কুমার হালদার (পি কে হালদার) এবং মেজর (অব.) মান্নান।
নজিরবিহীন এই অনিয়মের কারণ ও দায়ীদের চিহ্নিত করতে হাইকোর্টের নির্দেশে গঠিত উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কমিটির আলাদা তদন্ত প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
মোট ১২শ’ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন দুটি এরইমধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে।
৩৭শ কোটি টাকা লুটপাট: দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা জানাতে হাইকোর্ট নির্দেশ
৩৭শ’ কোটি টাকা লুটপাটে জড়িত বাংলাদেশ ব্যাংকের পাঁচ ডেপুটি গভর্নরসহ দায়ীদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে, তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।
মঙ্গলবার বিচারপতি মো. নজরল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াত সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে জেনে বিষয়টি আদালতকে জানাতে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রতি এ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আদেশের জন্য আগামী ২৭ অক্টোবর দিন রেখেছেন আদালত।
আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান ও রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।
‘৩৭শ কোটি টাকা লুটপাটে দায়ী পাঁচ ডেপুটি গভর্নর’ শিরোনামে একটি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন পড়ে শোনানো হয়। গতকাল ১৬ অক্টোবর প্রকাশিত ঐ প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি লিমিটেড (বিআইএফসি) ও ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডে (আইএলএফএসএল) আর্থিক কেলেঙ্কারির ঘটনায় দায় রয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক পাঁচ ডেপুটি গভর্নরসহ ২৪৯ কর্মকর্তার।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তিনটি বিভাগের এ কর্মকর্তাদের যোগসাজশে বিপুল পরিমাণ অর্থ লুট করেছেন আলোচিত প্রশান্ত কুমার হালদার (পি কে হালদার) এবং মেজর (অব.) মান্নান।
নজিরবিহীন এই অনিয়মের কারণ ও দায়ীদের চিহ্নিত করতে হাইকোর্টের নির্দেশে গঠিত উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কমিটির আলাদা তদন্ত প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
মোট ১২শ’ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন দুটি এরইমধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক সৈয়দ মনিরুজ্জামান ফয়সাল
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জি. কে এম মেহেদী হাসান |
হেড অফিসঃ
বাসা নং- ২৪, রোড নং-০৪, ব্লক নং-এইচ
বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯ |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: March 29, 2024, 1:32 pm