কক্সবাজার ডলফিন মোড়ের ফুটপাত অবৈধ ভাবে দখল করে গড়ে উঠেছে অসংখ্য টং ও ঝুবড়ি দোকান। একটি শক্তিশালী চক্র নিয়ন্ত্রণ করছে এই সব অবৈধ স্থাপনা গুলোকে। জেলা প্রশাসনের বিভিন্ন উচ্ছেদ অভিযান পর্যবেক্ষণ করে দেখা যাই একদিকে প্রশাসন কর্তৃপক্ষ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালন করলে পরক্ষনে অপরদিকে রমরমা ভাবে পূর্ণরূপে ফিরছে অবৈধ স্থাপনা গুলো। জরিমানা ও উচ্ছেদ করেও পর্যটন নগরী কক্সবাজারে কোন ভাবেই থামানো যাচ্ছে না অবৈধ স্থনাপনার মহাযোগ্য। এ দিকে কক্সবাজার পর্যটন কেন্দ্রিক এলাকার ১ নং খাস খতিয়ান জমির উপর পাকা দালান নির্মাণের নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধা—আঙ্গুল দেখিয়ে চির্য়াস নামে একটি রেস্টুরেন্ট রাতের আঁধারে প্রশাসনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে পাকা—স্থাপনা নির্মাণের কাজ চলমান রাখে। গতকাল গোপন সংবাদের ভিত্তিক আনুমানিক বিকেল ৫ টা ২৫ মিনিটের সময় কক্সবাজার শহরের সুগন্ধা পয়েন্টে গোপনে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ কালিন, কক্সবাজার সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার ( ইউনু) মোহাম্মদ জাকারিয়া,কক্সবাজার পর্যটন ম্যাজিট্রেট ও কক্সবাজার ভূমি অফিসের নির্বাহী কর্মকর্তাসহ চির্য়াস নামে একটি রেস্টুরেন্টের পেছনের খালি জায়গায় চারদিক দিয়ে পলিথিনের ঘেরাও দিয়ে পাকা—দালান নির্মাণ অবস্থায় অভিযান পরিচলন করে এবং ঘোপনে করা নির্মাণাধীন কাজ বন্ধ করে দেয়। এসময় কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাংবাদ কর্মীদের জানায়,আমাদের জানা মতে সরকারের বাতিলকৃত প্লট ও সরকারি মালিকানাধীন ১নাম্বার খাস—খতিয়ান ভুক্ত জমি। যতদিন পর্যন্ত তাদের মালিকাধীন খতিয়ান ভুক্ত কাগজপত্র না হয়, ততদিন পর্যন্ত এ অবৈধ স্থাপনা বন্ধ রাখার জন্য বলা হয়েছ।অন্য দিকে উন্নয়ন কতৃক পক্ষের সাথে এ স্থনাপনার বিষয়ে কোন ধরনের অনুমোদন ছাড়া তৈরি করা হয়ে থাকলে তা ভেঙ্গে দেওয়া হবে। আপাতত পরবর্তী নির্দেশনা না আসা পর্যন্ত সকল ধরণের কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়ছে এবং সেটি পর্যটন ম্যাজিট্রেটের জিম্মায় দেওয়া হয়েছে। এই সময় সংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, কোন ব্যক্তির বিরোধে উচ্ছেধকৃত স্থাপনা আবার পুনরায় সেই সব স্থাপনা নির্মাণের কাজ চলমান রাখলে তার বিরোধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান তিনি।