শহর শাখার সভাপতি সফিনা আজিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, জেলা শাখার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী, বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, সংগঠনের জেলা শাখার সহ সভাপতি যথাক্রমে- কমরেড সমীর পাল, মেহেরুজ্জামান, কামাল উদ্দিন রহমান পেয়ারো, মাহবুবুল আলম মাহাবু, এবং সাংবাদিক এম আর খোকন, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নাজিম উদ্দীন, সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক মহসীন শেখ, মৌলানা ইয়াসিন হাবিব, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মুজিবুল হক, শহর শাখার সিনিয়র সহ সভাপতি শহিদুল্লাহ মেম্বার, কল্লোল দে, এম,ইউ,পি স্বপন কান্তি দে, বিশিষ্ট তরুণ গবেষক মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া, শহর শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা কামাল রিফাত, মোহাম্মদ সেলিম, শামীম চৌধুরী, শহর শাখার আওতাধীন ৭নং ওয়ার্ডের সভাপতি ডাক্তার ছৈয়দ নুর ও সাধারণ সম্পাদক শেফায়েত কামাল সৌরভ।

সংগঠনের শহর শাখার সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন, জেলা শাখার মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মা টিনটিন রাখাইন, নাজমা সুলতানা রুমা ও সাংবাদিক শায়েখ আহমদ প্রমূখ।

এছাড়াও সমাবেশে বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং জেলার সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অনতিবিলম্বে কক্সবাজার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালকসহ দুর্নীতিতে জড়িত অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শাস্তিমূলক বদলীর দাবি জানিয়ে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তারা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে কক্সবাজারের স্থানীয় লোকদের পাসপোর্ট করতে আবেদনকারীর জন্ম নিবন্ধন, জাতীয় পরিচয়পত্র(এন আই ডি) স্মার্টকার্ড, পিতা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র থাকা সত্ত্বেও চেয়ারম্যান কর্তৃক জাতীয়তা সনদ, রোহিঙ্গা নয় মর্মে প্রত্যয়ন ও অন্যান্য অপ্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিতে হয়।

অহেতুক এসব অপ্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করতে পাসপোর্টের আবেদনকারীকে প্রত্যেক ক্ষেত্রে শুধু চরম ভোগান্তি পোহাতে হয় তা নয় অর্থিক ক্ষতিরও সম্মুখীন হতে হয়।

তাছাড়া নতুন পাসপোর্ট করতে সেসব ডকুমেন্টস দিতে হয় আবার পাসপোর্ট রিনিউ করতেও একই কাগজপত্র দিতে হয়। ফলে কক্সবাজারের নাগরিকরা ব্যাপক হয়রানির সম্মূখীন হচ্ছে। তাছাড়া পাসপোর্ট হাতে পেতে ইচ্ছেকৃত বিলম্বের কারণে বহু মানুষকে সীমাহীন সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়।

বক্তারা আরও বলেন, পাসপোর্ট অফিস গেলেই সাধারণ মানুষকে সেখানে দায়িত্বরত কর্মকর্তা, কর্মচারী থেকে শুরু করে আনসার সদস্যদের হাতে নাজেহাল হতে হয়।এসবের কারণে পাসপোর্ট প্রার্থীদের দালালদের খপ্পরে পড়তে হয়।

বক্তারা তাদের বক্তব্যে অভিযোগ তুলে বলেন, পাসপোর্ট অফিসে দায়িত্বরতদের সঙ্গে যোগসাজশে মাঠে রয়েছে বিশাল দালাল সিন্ডিকেট। তাদের খপ্পরে পড়ে বহু মানুষ নিঃস্ব হয়ে পড়েছে।

বক্তারা তাদের বক্তব্যে, সরকারী বিভিন্ন দপ্তরে সাধারণ মানুষকে হয়রানি এবং দুর্নীতির বিষয়ে বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরে বলেন, এলএ শাখাসহ বিভিন্ন দুর্নীতি বন্ধের নামে দুদকের চাকুরীচ্যুত কর্মকর্তা শরীফ উদ্দিন বহু নিরীহ মানুষকে হয়রানি এবং দুর্নীতি করে পার পেয়ে যাচ্ছেন। যার ফলে দুর্নীতিবাজরা আরও বেশি বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন বলে অভিযোগ করে শরীফ উদ্দিনসহ কক্সবাজারে তার দালাল সিন্ডিকেটকে আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।

পাশাপাশি, কক্সবাজারে সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে যদি দুর্নীতি বন্ধ না হয় তাহলে কঠোর লাগাতার আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে বলে হুশিয়ারী উচ্চারণ করেছেন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।">
শহর শাখার সভাপতি সফিনা আজিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, জেলা শাখার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী, বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, সংগঠনের জেলা শাখার সহ সভাপতি যথাক্রমে- কমরেড সমীর পাল, মেহেরুজ্জামান, কামাল উদ্দিন রহমান পেয়ারো, মাহবুবুল আলম মাহাবু, এবং সাংবাদিক এম আর খোকন, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নাজিম উদ্দীন, সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক মহসীন শেখ, মৌলানা ইয়াসিন হাবিব, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মুজিবুল হক, শহর শাখার সিনিয়র সহ সভাপতি শহিদুল্লাহ মেম্বার, কল্লোল দে, এম,ইউ,পি স্বপন কান্তি দে, বিশিষ্ট তরুণ গবেষক মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া, শহর শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা কামাল রিফাত, মোহাম্মদ সেলিম, শামীম চৌধুরী, শহর শাখার আওতাধীন ৭নং ওয়ার্ডের সভাপতি ডাক্তার ছৈয়দ নুর ও সাধারণ সম্পাদক শেফায়েত কামাল সৌরভ।

সংগঠনের শহর শাখার সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন, জেলা শাখার মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মা টিনটিন রাখাইন, নাজমা সুলতানা রুমা ও সাংবাদিক শায়েখ আহমদ প্রমূখ।

এছাড়াও সমাবেশে বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং জেলার সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অনতিবিলম্বে কক্সবাজার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালকসহ দুর্নীতিতে জড়িত অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শাস্তিমূলক বদলীর দাবি জানিয়ে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তারা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে কক্সবাজারের স্থানীয় লোকদের পাসপোর্ট করতে আবেদনকারীর জন্ম নিবন্ধন, জাতীয় পরিচয়পত্র(এন আই ডি) স্মার্টকার্ড, পিতা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র থাকা সত্ত্বেও চেয়ারম্যান কর্তৃক জাতীয়তা সনদ, রোহিঙ্গা নয় মর্মে প্রত্যয়ন ও অন্যান্য অপ্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিতে হয়।

অহেতুক এসব অপ্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করতে পাসপোর্টের আবেদনকারীকে প্রত্যেক ক্ষেত্রে শুধু চরম ভোগান্তি পোহাতে হয় তা নয় অর্থিক ক্ষতিরও সম্মুখীন হতে হয়।

তাছাড়া নতুন পাসপোর্ট করতে সেসব ডকুমেন্টস দিতে হয় আবার পাসপোর্ট রিনিউ করতেও একই কাগজপত্র দিতে হয়। ফলে কক্সবাজারের নাগরিকরা ব্যাপক হয়রানির সম্মূখীন হচ্ছে। তাছাড়া পাসপোর্ট হাতে পেতে ইচ্ছেকৃত বিলম্বের কারণে বহু মানুষকে সীমাহীন সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়।

বক্তারা আরও বলেন, পাসপোর্ট অফিস গেলেই সাধারণ মানুষকে সেখানে দায়িত্বরত কর্মকর্তা, কর্মচারী থেকে শুরু করে আনসার সদস্যদের হাতে নাজেহাল হতে হয়।এসবের কারণে পাসপোর্ট প্রার্থীদের দালালদের খপ্পরে পড়তে হয়।

বক্তারা তাদের বক্তব্যে অভিযোগ তুলে বলেন, পাসপোর্ট অফিসে দায়িত্বরতদের সঙ্গে যোগসাজশে মাঠে রয়েছে বিশাল দালাল সিন্ডিকেট। তাদের খপ্পরে পড়ে বহু মানুষ নিঃস্ব হয়ে পড়েছে।

বক্তারা তাদের বক্তব্যে, সরকারী বিভিন্ন দপ্তরে সাধারণ মানুষকে হয়রানি এবং দুর্নীতির বিষয়ে বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরে বলেন, এলএ শাখাসহ বিভিন্ন দুর্নীতি বন্ধের নামে দুদকের চাকুরীচ্যুত কর্মকর্তা শরীফ উদ্দিন বহু নিরীহ মানুষকে হয়রানি এবং দুর্নীতি করে পার পেয়ে যাচ্ছেন। যার ফলে দুর্নীতিবাজরা আরও বেশি বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন বলে অভিযোগ করে শরীফ উদ্দিনসহ কক্সবাজারে তার দালাল সিন্ডিকেটকে আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।

পাশাপাশি, কক্সবাজারে সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে যদি দুর্নীতি বন্ধ না হয় তাহলে কঠোর লাগাতার আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে বলে হুশিয়ারী উচ্চারণ করেছেন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।">

পাসপোর্ট অফিসের অনিয়ম-দুর্নীতি ও হয়রানির প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ

  বিশেষ প্রতিনিধি    09-11-2022    149
পাসপোর্ট অফিসের অনিয়ম-দুর্নীতি ও হয়রানির প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ

কক্সবাজার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে লাগাতার সীমাহীন অনিয়ম-দুর্নীতি ও গ্রাহকদের হয়রানি বন্ধ এবং জাতীয় পরিচয়পত্র(এনআইডি) দিয়ে পাসপোর্ট প্রদানসহ অনতিবিলম্বে দুর্নীতিবাজ সহকারী পরিচালকের শান্তিমূলক দাবীতে বিশাল বিক্ষোভ সমাবেশ এবং মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (০৮ নভেম্বর) সকাল ১০টায় জেলার গণমানুষের দাবি আদায়ের বৃহৎ সামাজিক "আমরা কক্সবাজারবাসী" শহর শাখার উদ্যোগে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ এবং মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শহর শাখার সভাপতি সফিনা আজিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, জেলা শাখার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী, বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, সংগঠনের জেলা শাখার সহ সভাপতি যথাক্রমে- কমরেড সমীর পাল, মেহেরুজ্জামান, কামাল উদ্দিন রহমান পেয়ারো, মাহবুবুল আলম মাহাবু, এবং সাংবাদিক এম আর খোকন, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নাজিম উদ্দীন, সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক মহসীন শেখ, মৌলানা ইয়াসিন হাবিব, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মুজিবুল হক, শহর শাখার সিনিয়র সহ সভাপতি শহিদুল্লাহ মেম্বার, কল্লোল দে, এম,ইউ,পি স্বপন কান্তি দে, বিশিষ্ট তরুণ গবেষক মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া, শহর শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা কামাল রিফাত, মোহাম্মদ সেলিম, শামীম চৌধুরী, শহর শাখার আওতাধীন ৭নং ওয়ার্ডের সভাপতি ডাক্তার ছৈয়দ নুর ও সাধারণ সম্পাদক শেফায়েত কামাল সৌরভ।

সংগঠনের শহর শাখার সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন, জেলা শাখার মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মা টিনটিন রাখাইন, নাজমা সুলতানা রুমা ও সাংবাদিক শায়েখ আহমদ প্রমূখ।

এছাড়াও সমাবেশে বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং জেলার সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অনতিবিলম্বে কক্সবাজার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালকসহ দুর্নীতিতে জড়িত অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শাস্তিমূলক বদলীর দাবি জানিয়ে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তারা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে কক্সবাজারের স্থানীয় লোকদের পাসপোর্ট করতে আবেদনকারীর জন্ম নিবন্ধন, জাতীয় পরিচয়পত্র(এন আই ডি) স্মার্টকার্ড, পিতা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র থাকা সত্ত্বেও চেয়ারম্যান কর্তৃক জাতীয়তা সনদ, রোহিঙ্গা নয় মর্মে প্রত্যয়ন ও অন্যান্য অপ্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিতে হয়।

অহেতুক এসব অপ্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করতে পাসপোর্টের আবেদনকারীকে প্রত্যেক ক্ষেত্রে শুধু চরম ভোগান্তি পোহাতে হয় তা নয় অর্থিক ক্ষতিরও সম্মুখীন হতে হয়।

তাছাড়া নতুন পাসপোর্ট করতে সেসব ডকুমেন্টস দিতে হয় আবার পাসপোর্ট রিনিউ করতেও একই কাগজপত্র দিতে হয়। ফলে কক্সবাজারের নাগরিকরা ব্যাপক হয়রানির সম্মূখীন হচ্ছে। তাছাড়া পাসপোর্ট হাতে পেতে ইচ্ছেকৃত বিলম্বের কারণে বহু মানুষকে সীমাহীন সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়।

বক্তারা আরও বলেন, পাসপোর্ট অফিস গেলেই সাধারণ মানুষকে সেখানে দায়িত্বরত কর্মকর্তা, কর্মচারী থেকে শুরু করে আনসার সদস্যদের হাতে নাজেহাল হতে হয়।এসবের কারণে পাসপোর্ট প্রার্থীদের দালালদের খপ্পরে পড়তে হয়।

বক্তারা তাদের বক্তব্যে অভিযোগ তুলে বলেন, পাসপোর্ট অফিসে দায়িত্বরতদের সঙ্গে যোগসাজশে মাঠে রয়েছে বিশাল দালাল সিন্ডিকেট। তাদের খপ্পরে পড়ে বহু মানুষ নিঃস্ব হয়ে পড়েছে।

বক্তারা তাদের বক্তব্যে, সরকারী বিভিন্ন দপ্তরে সাধারণ মানুষকে হয়রানি এবং দুর্নীতির বিষয়ে বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরে বলেন, এলএ শাখাসহ বিভিন্ন দুর্নীতি বন্ধের নামে দুদকের চাকুরীচ্যুত কর্মকর্তা শরীফ উদ্দিন বহু নিরীহ মানুষকে হয়রানি এবং দুর্নীতি করে পার পেয়ে যাচ্ছেন। যার ফলে দুর্নীতিবাজরা আরও বেশি বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন বলে অভিযোগ করে শরীফ উদ্দিনসহ কক্সবাজারে তার দালাল সিন্ডিকেটকে আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।

পাশাপাশি, কক্সবাজারে সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে যদি দুর্নীতি বন্ধ না হয় তাহলে কঠোর লাগাতার আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে বলে হুশিয়ারী উচ্চারণ করেছেন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

সারাদেশ-এর আরও খবর