ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) নিয়োগ পরীক্ষায় প্রক্সি পরীক্ষার্থী, প্রতারকচক্রের সেকেন্ড ইন কমান্ডসহ ২ জনকে আটক করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।
তারা হলো, কুতুবদিয়া লেমশীখালী হাবীব হাজির পাড়ার আবু তাহেরের ছেলে তানজিম উদ্দিন তাহের বাবলা (২০) ও সিদ্দিক হাজির পাড়ার ছাবের আহমেদের ছেলে একরাম হোসেন (২৪)।
সোমবার (৬ মার্চ) তাদেরকে আটক করা হয়েছে বলে জানান ডিবির ওসি আহমেদ নাসির উদ্দিন মোহাম্মদ।
তিনি জানান, কক্সবাজার মডেল হাই স্কুল পরীক্ষা কেন্দ্রে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) লিখিত পরীক্ষায় হারুন অর রশীদের (রুল নং ৭১১০১৩০) ছবি ফটোশপের মাধ্যমে এডিট করে তানজিম উদ্দিন তাহের বাবলা। প্রবেশপত্রসহ সকাল ১০টায় পরীক্ষার হলে প্রবেশ করার সময় হাতেনাতে আটক হয়।
চক্রের আরেক সদস্য একরাম হোসেনকে একটি আবাসিক হোটেলে কক্ষ থেকে আটক করে পুলিশ।
এ সময় টিআরসি পরীক্ষার্থী হারুন অর রশীদের প্রবেশপত্র ও নগদ ৫০ হাজার টাকা, তানজিম উদ্দিন তাহের বাবলার ১টি মোবাইল ও মিরাজের ব্যবহৃত ১টি মোবাইল ফোন, তার নিজের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনসহ ৩ টি মোবাইল এবং বিভিন্ন কাগজপত্রাদি জব্দ করা হয়।
ওসি আরো জানান, চক্রের মূল হোতা আটক একরাম হোসেনের সহোদর বড় ভাই সাইফুল ইসলাম প্রকাশ সায়েম, প্রক্সী পরীক্ষার্থী মিরাজ, পলাতক পরীক্ষার্থী হারুন অর রশীদসহ চক্রের অন্যান্য সদস্যগণ পালিয়ে যায়।
প্রাথমিক অনুসন্ধানে চক্রের মূল হোতা সাইফুল ইসলাম প্রকাশ সায়েম তার সহোদর ভাই একরাম হোসেনদের একটি চক্র দীর্ঘদিন যাবৎ পুলিশ বাহিনীসহ বিভিন্ন সরকারী নিয়োগ পরীক্ষায় ফটোশপের মাধ্যমে প্রার্থীদের ছবি ও স্বাক্ষর এবং নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের স্বাক্ষর জাল করে আসছে।
কিছু বিপদগামী কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আর্থিক প্রলভোনের মাধ্যমে প্রক্সি পরীক্ষার্থী হিসেবে ব্যবহার করে আর্থিক ফায়দা নিচ্ছে বলে জানা গেছে।
প্রতারক চক্রের প্রধান হোতা সায়েমসহ অন্যান্য সদস্যদের শনাক্ত করে আটকের প্রক্রিয়া অব্যাহত আছে।
আটককৃত ও পলাতক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়ের প্রক্রিয়াধীন বলে জানিয়েছেন ডিবির ওসি আহমেদ নাসির উদ্দিন মোহাম্মদ।
কক্সবাজারে পুলিশের নিয়োগ পরীক্ষায় প্রক্সি, প্রতারকচক্রের প্রধানসহ আটক ২
ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) নিয়োগ পরীক্ষায় প্রক্সি পরীক্ষার্থী, প্রতারকচক্রের সেকেন্ড ইন কমান্ডসহ ২ জনকে আটক করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।
তারা হলো, কুতুবদিয়া লেমশীখালী হাবীব হাজির পাড়ার আবু তাহেরের ছেলে তানজিম উদ্দিন তাহের বাবলা (২০) ও সিদ্দিক হাজির পাড়ার ছাবের আহমেদের ছেলে একরাম হোসেন (২৪)।
সোমবার (৬ মার্চ) তাদেরকে আটক করা হয়েছে বলে জানান ডিবির ওসি আহমেদ নাসির উদ্দিন মোহাম্মদ।
তিনি জানান, কক্সবাজার মডেল হাই স্কুল পরীক্ষা কেন্দ্রে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) লিখিত পরীক্ষায় হারুন অর রশীদের (রুল নং ৭১১০১৩০) ছবি ফটোশপের মাধ্যমে এডিট করে তানজিম উদ্দিন তাহের বাবলা। প্রবেশপত্রসহ সকাল ১০টায় পরীক্ষার হলে প্রবেশ করার সময় হাতেনাতে আটক হয়।
চক্রের আরেক সদস্য একরাম হোসেনকে একটি আবাসিক হোটেলে কক্ষ থেকে আটক করে পুলিশ।
এ সময় টিআরসি পরীক্ষার্থী হারুন অর রশীদের প্রবেশপত্র ও নগদ ৫০ হাজার টাকা, তানজিম উদ্দিন তাহের বাবলার ১টি মোবাইল ও মিরাজের ব্যবহৃত ১টি মোবাইল ফোন, তার নিজের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনসহ ৩ টি মোবাইল এবং বিভিন্ন কাগজপত্রাদি জব্দ করা হয়।
ওসি আরো জানান, চক্রের মূল হোতা আটক একরাম হোসেনের সহোদর বড় ভাই সাইফুল ইসলাম প্রকাশ সায়েম, প্রক্সী পরীক্ষার্থী মিরাজ, পলাতক পরীক্ষার্থী হারুন অর রশীদসহ চক্রের অন্যান্য সদস্যগণ পালিয়ে যায়।
প্রাথমিক অনুসন্ধানে চক্রের মূল হোতা সাইফুল ইসলাম প্রকাশ সায়েম তার সহোদর ভাই একরাম হোসেনদের একটি চক্র দীর্ঘদিন যাবৎ পুলিশ বাহিনীসহ বিভিন্ন সরকারী নিয়োগ পরীক্ষায় ফটোশপের মাধ্যমে প্রার্থীদের ছবি ও স্বাক্ষর এবং নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের স্বাক্ষর জাল করে আসছে।
কিছু বিপদগামী কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আর্থিক প্রলভোনের মাধ্যমে প্রক্সি পরীক্ষার্থী হিসেবে ব্যবহার করে আর্থিক ফায়দা নিচ্ছে বলে জানা গেছে।
প্রতারক চক্রের প্রধান হোতা সায়েমসহ অন্যান্য সদস্যদের শনাক্ত করে আটকের প্রক্রিয়া অব্যাহত আছে।
আটককৃত ও পলাতক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়ের প্রক্রিয়াধীন বলে জানিয়েছেন ডিবির ওসি আহমেদ নাসির উদ্দিন মোহাম্মদ।
সম্পাদক ও প্রকাশক সৈয়দ মনিরুজ্জামান ফয়সাল
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জি. কে এম মেহেদী হাসান |
হেড অফিসঃ
বাসা নং- ২৪, রোড নং-০৪, ব্লক নং-এইচ
বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯ |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 20, 2024, 2:00 pm