বিগত কয়েকদিন ধরে বইছে তীব্র তাপদাহ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে অসহনীয় গরমের তীব্রতা। এমন অবস্থায় তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে নগরবাসী। ৫৮ বছরের মধ্যে ঢাকার তাপমাত্রা এখন সর্বোচ্চ। এ সময় বৃষ্টির আশায় খোলা আকাশের নিচে মুসল্লিদের সঙ্গে নিয়ে বিশেষ নামাজ (সালাতুল ইসতিসকার) আদায় করেছেন জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ।
সোমবার (১৭ এপ্রিল) সকাল ১০টায় রাজধানীর আফতাবনগর এল ব্লক খেলার মাঠে এ নামাজ আদায় করা হয়। নামাজে শতাধিক মুসল্লি অংশগ্রহণ করেন। নামাজ শেষে অনাবৃষ্টি এবং গরম থেকে মুক্তির জন্য মহান আল্লাহর রহমত কামনা করে মোনাজাত করা হয়। এ সময় মোনাযাতে মুসল্লিরা অঝরে চোখের জল ছেড়ে মোনাজাত করেন এবং তওবা ও ক্ষমা প্রার্থনা করেন। এ সময় চলমান বৈশ্বিক সংকটের থেকে মুক্তির দোয়াও করা হয়।
নামাজে অংশ গ্রহন করা মুসল্লিরা জানান, দীর্ঘদিন বৃষ্টি না হওয়ায় মানুষ খুব বিপদে আছে। বৃষ্টি বা পানির জন্য আল্লাহ সালাতের মাধ্যমে চাইতে বলেছেন। আল্লাহর কাছে চাওয়া সুন্নত। তাই আমরা সবাই একত্র হয়ে এ নামাজ আদায় করেছি।
এদিকে অনাবৃষ্টি ও তীব্রদাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে গতকাল রাজধানীর মিরপুরের ডিওএসএস মসজিদ এলাকাতেও বৃষ্টি প্রার্থনাার জন্য বিশেষ নামাজ (সালাতুল ইস্তিস্কা) আদায় করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, বৃষ্টি প্রার্থনায় সম্মিলিতভাবে আজান, একামত ছাড়া জামাতে দুই রাকাত নামাজও আদায় করা হয়। এটাকে বলা হয় ‘সালাতুল ইসতিসকা’। ইমাম সাহেব কিবলামুখী হয়ে দাঁড়িয়ে দুই হাত প্রসারিত করে রহমতের বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করেন। মুসল্লিরাও তখন কায়মনোবাক্যে দোয়া-প্রার্থনা করেন।
শায়খ আহমাদুল্লাহর ইমামতিতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
বিগত কয়েকদিন ধরে বইছে তীব্র তাপদাহ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে অসহনীয় গরমের তীব্রতা। এমন অবস্থায় তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে নগরবাসী। ৫৮ বছরের মধ্যে ঢাকার তাপমাত্রা এখন সর্বোচ্চ। এ সময় বৃষ্টির আশায় খোলা আকাশের নিচে মুসল্লিদের সঙ্গে নিয়ে বিশেষ নামাজ (সালাতুল ইসতিসকার) আদায় করেছেন জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ।
সোমবার (১৭ এপ্রিল) সকাল ১০টায় রাজধানীর আফতাবনগর এল ব্লক খেলার মাঠে এ নামাজ আদায় করা হয়। নামাজে শতাধিক মুসল্লি অংশগ্রহণ করেন। নামাজ শেষে অনাবৃষ্টি এবং গরম থেকে মুক্তির জন্য মহান আল্লাহর রহমত কামনা করে মোনাজাত করা হয়। এ সময় মোনাযাতে মুসল্লিরা অঝরে চোখের জল ছেড়ে মোনাজাত করেন এবং তওবা ও ক্ষমা প্রার্থনা করেন। এ সময় চলমান বৈশ্বিক সংকটের থেকে মুক্তির দোয়াও করা হয়।
নামাজে অংশ গ্রহন করা মুসল্লিরা জানান, দীর্ঘদিন বৃষ্টি না হওয়ায় মানুষ খুব বিপদে আছে। বৃষ্টি বা পানির জন্য আল্লাহ সালাতের মাধ্যমে চাইতে বলেছেন। আল্লাহর কাছে চাওয়া সুন্নত। তাই আমরা সবাই একত্র হয়ে এ নামাজ আদায় করেছি।
এদিকে অনাবৃষ্টি ও তীব্রদাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে গতকাল রাজধানীর মিরপুরের ডিওএসএস মসজিদ এলাকাতেও বৃষ্টি প্রার্থনাার জন্য বিশেষ নামাজ (সালাতুল ইস্তিস্কা) আদায় করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, বৃষ্টি প্রার্থনায় সম্মিলিতভাবে আজান, একামত ছাড়া জামাতে দুই রাকাত নামাজও আদায় করা হয়। এটাকে বলা হয় ‘সালাতুল ইসতিসকা’। ইমাম সাহেব কিবলামুখী হয়ে দাঁড়িয়ে দুই হাত প্রসারিত করে রহমতের বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করেন। মুসল্লিরাও তখন কায়মনোবাক্যে দোয়া-প্রার্থনা করেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক
সৈয়দ মনিরুজ্জামান ফয়সাল
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জি. কে এম মেহেদী হাসান |
হেড অফিসঃ
বাসা নং- ২৪, রোড নং-০৪, ব্লক নং-এইচ
বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯ |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 18, 2024, 6:15 am
