দেশের জনপ্রিয় নায়িকা দিলারা হানিফ পূর্ণিমা। ১৯৯৮ সালের ১৫ মে জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত ‘এ জীবন তোমার আমার’ সিনেমায় অভিনয়ে মধ্য দিয়ে নায়িকা হিসেবে অভিষেক হয় তার। সেই থেকে শুরু করে ক্যারিয়ারে পার করেছেন ২৫ বছর। অভিনয় করেছেন ৮০টি সিনেমায়। বর্তমানে তার অভিনীত নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামুল পরিচারিত ‘গাঙচিল’ ও ‘জ্যাম’ এবং ছটকু আহমেদের ‘আহারে জীবন’ নামে তিনটি সিনেমা মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে।
ক্যারিয়ারের শুরুতে নাটকেও অভিনয় করেছিলেন। এখনও মাঝে মধ্যে নাটকে দেখা যায়। উপস্থাপনায়ও দেখা গেছে তাকে।
অভিনয় জীবনের ২৫ বছর পূর্তি প্রসঙ্গে পূর্ণিমা বলেন, শুরুতেই মহান সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আরও কৃতজ্ঞ আমার প্রতিটি সিনেমার প্রযোজক, পরিচালক, সহশিল্পী, টেকনিশিয়ান, সাংবাদিকসহ দর্শকের প্রতি।
তিনি বলেন, দীর্ঘ ২৫ বছরের অভিনয় জীবনে উত্থান-পতন তো ছিলই। একটা সময় এসে আমি হতাশও হয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু পরবর্তীতে উপস্থাপনা দিয়ে আলোচনায় এসে আবারো আমি আমার পূর্বের অবস্থানে ফিরে আসি। নায়করাজ রাজ্জাক আঙ্কেল আমাকে নিয়ে দু’টি সিনেমা নির্মাণ করেছিলেন। সেই সময়টায় তিনি আমাকে নিয়ে যে ড্রাইভ দিয়েছিলেন, এ জন্য তার কাছে ঋণী।’
একটা সময় আমি হতাশ হয়ে গিয়েছিলাম: পূর্ণিমা
দেশের জনপ্রিয় নায়িকা দিলারা হানিফ পূর্ণিমা। ১৯৯৮ সালের ১৫ মে জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত ‘এ জীবন তোমার আমার’ সিনেমায় অভিনয়ে মধ্য দিয়ে নায়িকা হিসেবে অভিষেক হয় তার। সেই থেকে শুরু করে ক্যারিয়ারে পার করেছেন ২৫ বছর। অভিনয় করেছেন ৮০টি সিনেমায়। বর্তমানে তার অভিনীত নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামুল পরিচারিত ‘গাঙচিল’ ও ‘জ্যাম’ এবং ছটকু আহমেদের ‘আহারে জীবন’ নামে তিনটি সিনেমা মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে।
ক্যারিয়ারের শুরুতে নাটকেও অভিনয় করেছিলেন। এখনও মাঝে মধ্যে নাটকে দেখা যায়। উপস্থাপনায়ও দেখা গেছে তাকে।
অভিনয় জীবনের ২৫ বছর পূর্তি প্রসঙ্গে পূর্ণিমা বলেন, শুরুতেই মহান সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আরও কৃতজ্ঞ আমার প্রতিটি সিনেমার প্রযোজক, পরিচালক, সহশিল্পী, টেকনিশিয়ান, সাংবাদিকসহ দর্শকের প্রতি।
তিনি বলেন, দীর্ঘ ২৫ বছরের অভিনয় জীবনে উত্থান-পতন তো ছিলই। একটা সময় এসে আমি হতাশও হয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু পরবর্তীতে উপস্থাপনা দিয়ে আলোচনায় এসে আবারো আমি আমার পূর্বের অবস্থানে ফিরে আসি। নায়করাজ রাজ্জাক আঙ্কেল আমাকে নিয়ে দু’টি সিনেমা নির্মাণ করেছিলেন। সেই সময়টায় তিনি আমাকে নিয়ে যে ড্রাইভ দিয়েছিলেন, এ জন্য তার কাছে ঋণী।’
সম্পাদক ও প্রকাশক সৈয়দ মনিরুজ্জামান ফয়সাল
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জি. কে এম মেহেদী হাসান |
হেড অফিসঃ
বাসা নং- ২৪, রোড নং-০৪, ব্লক নং-এইচ
বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯ |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 19, 2024, 6:01 pm