উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের আঞ্জুমান সীমান্তে আবারও থেমে থেমে গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে। টানা কয়েক দিন সীমান্ত পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক থাকলেও রোববার (০৯ অক্টোবর) দিবাগত রাত ৩টা থেকে সকাল ৭টা পর্যন্ত গোলাগুলির শব্দ শুনতে পান স্থানীয়রা।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পাংলাখালী আঞ্জুমান এলাকার ছাত্রলীগ নেতা মোহাম্মদ বাপ্পি। তিনি বলেন, গোলাগুলির শব্দে আঞ্জুমান এলাকার কেউ ঘুমাতে পারেনি। মনে হচ্ছিল গুলি ঘরের ওপর পড়ছে। আতঙ্কে অনেকে ঘর ছেড়ে পাশের এলাকায় আশ্রয় নিয়েছেন।
স্থানীয় জেলে বেলাল বলেন, মায়ানমারের অভ্যন্তরে মংডু, সাপবাজার মায়ানমার সেনাবাহিনী ও আরকান আর্মির মধ্যে সংঘর্ষ চলছে। আমাদের আঞ্জুমান সীমান্ত থেকে মায়ানমার সাপবাজারের দূরত্ব বেশি না। তাই অস্ত্রের বিকট শব্দ শোনা যাচ্ছে।
পাংলখালী আঞ্জুমান এলাকার আরেক স্থানীয় বাসিন্দা আবু তাহের বলেন, রাত ৩টা থেকে ভোর ৭টা পর্যন্ত ভারী অস্ত্রের বিকট শব্দ শোনা যায়। এই আতঙ্কে আমাদের গ্রামের কেউ ঘুমাতে পারেনি। এর আগে এরকম শব্দ শুনিনি।
পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম এ গফুর চৌধুরী বলেন, গোলাগুলির শব্দ শুনেছি। বিষয়টি প্রশাসনকে অবহিত করা হয়েছে।
উখিয়া সীমান্তে ফের গুলির শব্দ, আতঙ্কে বাসিন্দারা
উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের আঞ্জুমান সীমান্তে আবারও থেমে থেমে গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে। টানা কয়েক দিন সীমান্ত পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক থাকলেও রোববার (০৯ অক্টোবর) দিবাগত রাত ৩টা থেকে সকাল ৭টা পর্যন্ত গোলাগুলির শব্দ শুনতে পান স্থানীয়রা।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পাংলাখালী আঞ্জুমান এলাকার ছাত্রলীগ নেতা মোহাম্মদ বাপ্পি। তিনি বলেন, গোলাগুলির শব্দে আঞ্জুমান এলাকার কেউ ঘুমাতে পারেনি। মনে হচ্ছিল গুলি ঘরের ওপর পড়ছে। আতঙ্কে অনেকে ঘর ছেড়ে পাশের এলাকায় আশ্রয় নিয়েছেন।
স্থানীয় জেলে বেলাল বলেন, মায়ানমারের অভ্যন্তরে মংডু, সাপবাজার মায়ানমার সেনাবাহিনী ও আরকান আর্মির মধ্যে সংঘর্ষ চলছে। আমাদের আঞ্জুমান সীমান্ত থেকে মায়ানমার সাপবাজারের দূরত্ব বেশি না। তাই অস্ত্রের বিকট শব্দ শোনা যাচ্ছে।
পাংলখালী আঞ্জুমান এলাকার আরেক স্থানীয় বাসিন্দা আবু তাহের বলেন, রাত ৩টা থেকে ভোর ৭টা পর্যন্ত ভারী অস্ত্রের বিকট শব্দ শোনা যায়। এই আতঙ্কে আমাদের গ্রামের কেউ ঘুমাতে পারেনি। এর আগে এরকম শব্দ শুনিনি।
পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম এ গফুর চৌধুরী বলেন, গোলাগুলির শব্দ শুনেছি। বিষয়টি প্রশাসনকে অবহিত করা হয়েছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক সৈয়দ মনিরুজ্জামান ফয়সাল
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জি. কে এম মেহেদী হাসান |
হেড অফিসঃ
বাসা নং- ২৪, রোড নং-০৪, ব্লক নং-এইচ
বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯ |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: March 29, 2024, 12:17 pm