মুজিববর্ষে গৃহহীন-ভূমিহীনদের ঘর উপহার দেওয়া বাংলাদেশের মানুষের জন্য সবচেয়ে বড় উৎসব।
যাদের কিছুই ছিল না, তাদের ঘর দিয়ে মাথা গোঁজার ঠাঁই করে দিতে পেরেছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
যখন এই মানুষগুলো এই ঘরে থাকবে, তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মা-বাবার আত্মা শান্তি পাবে। লাখো শহিদের আত্মা শান্তি পাবে। কারণ, এসব দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই তো ছিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাবার লক্ষ্য।
বাংলাদেশের মানুষের এর চেয়ে বড় উৎসব হতে পারে না। যারা ঘর পেয়েছেন, প্রত্যেককে নিজের ঘরের সামনে অন্তত একটি করে গাছ লাগানোর আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।
মঙ্গলবার ৭তে মার্চ বিকালে কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলার ঈদগাঁও ইউনিয়নের দরগাহ পাড়া এলাকার মুজিববর্ষের আশ্রয়ণ প্রকল্প ১৩২ টি ঘর পরিদর্শন করেন স্থানীয় সরকারের পরিচালক মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ জাকারিয়া এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ উপকারভোগীরা।
ঈদগাঁওতে মুজিববর্ষের আশ্রয়ণ প্রকল্প ঘর পরিদর্শনে স্থানীয় সরকারের পরিচালক
মুজিববর্ষে গৃহহীন-ভূমিহীনদের ঘর উপহার দেওয়া বাংলাদেশের মানুষের জন্য সবচেয়ে বড় উৎসব।
যাদের কিছুই ছিল না, তাদের ঘর দিয়ে মাথা গোঁজার ঠাঁই করে দিতে পেরেছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
যখন এই মানুষগুলো এই ঘরে থাকবে, তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মা-বাবার আত্মা শান্তি পাবে। লাখো শহিদের আত্মা শান্তি পাবে। কারণ, এসব দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই তো ছিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাবার লক্ষ্য।
বাংলাদেশের মানুষের এর চেয়ে বড় উৎসব হতে পারে না। যারা ঘর পেয়েছেন, প্রত্যেককে নিজের ঘরের সামনে অন্তত একটি করে গাছ লাগানোর আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।
মঙ্গলবার ৭তে মার্চ বিকালে কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলার ঈদগাঁও ইউনিয়নের দরগাহ পাড়া এলাকার মুজিববর্ষের আশ্রয়ণ প্রকল্প ১৩২ টি ঘর পরিদর্শন করেন স্থানীয় সরকারের পরিচালক মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ জাকারিয়া এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ উপকারভোগীরা।
সম্পাদক ও প্রকাশক সৈয়দ মনিরুজ্জামান ফয়সাল
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জি. কে এম মেহেদী হাসান |
হেড অফিসঃ
বাসা নং- ২৪, রোড নং-০৪, ব্লক নং-এইচ
বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯ |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: March 29, 2024, 5:31 pm